একফোঁটা অশ্রু
সামীউল ইসলাম শামীম
আকাশের রংধুনো সূর্যের শেষে,
মেঘের কাঁপা আকাশে হাসপাতালে।
একফোঁটা অশ্রু গোপনে পড়ে,
প্রেমের কবিতা লেখা তোমার চোখের কাছে।
সময়ের নায়িকা সঞ্চয় করে চোখের পাতায়,
যেগুলি পড়ে বসে রয়েছে আবার শুরু হতে চায়।
অশ্রুগুলির সহজ ভাষায় কথা বলে,
হৃদয় ছুঁয়ে আসছে একটি অদ্ভুত গল্প।
প্রেমের নীল আকাশে তোমার ছায়া,
বাতাসের মতো হাসি, বৃষ্টির মতো বিনোদন।
একফোঁটা অশ্রুর জগতে হৃদয় বলছে,
ভালোবাসা নিজেই সম্ভাবনা, অচেনা সুর এখানে।
দূরের আকাশে অজানা একটি তারা আলোকের বৃহত্তর,
আবার সময়ের রেখাগুলি হৃদয়ে লেখা একটি ছোট কবিতা।
শুরু হয়েছে সোনার আকাশে, একটি প্রেমের কবিতা,
যা সূর্যের ছোঁয়ায় রঙিন হয়ে আসছে রাত।
একফোঁটা অশ্রু সময়ের নায়িকা হয়ে ছোঁয়াচ্ছে,
যেটি ভিজে আসছে হৃদয়ের গানের সাথে।
কথার জগতে একটি বাস্তবায়িত কবিতা,
যা চোখের কাছে আসছে মুক্তিযোদ্ধাদের হাসির মুখ।
প্রতিটি শব্দে যোগাযোগের ভাষা,
যা ছুঁয়ে আসছে প্রেমের সুরে।
অচেনা সুরে ভিড়ে আসছে বিশ্বের অন্যতম ভাষা,
যেটি লুকিয়ে আছে প্রেমের অদৃশ্য রঙিন চোখে।
একফোঁটা অশ্রুর আলোকে লিপিবদ্ধ হয়ে আছে,
হৃদয়ে বুকে বুকে হাসির ছায়া ছুঁয়ে আসছে আবার।
অজানা সূর্যের সাথে একটি তারা আকাশে মিলে গিয়ে,
একটি অচেনা সুর হৃদয়ে বাজছে।
এটি একটি ছোট কবিতা,
একটি প্রেমের কাহিনী,
যা সময়ের মিশ্রিত অনুভূতির সাথে পূর্ণ হয়েছে।
সময়ের পাথরে নিরাপদ হতে হলে,
হৃদয়ে একটি অচেনা সুরের জন্য স্থান থাকতে হবে,
যা আকাশের সীমানা ছেড়ে যায়।
সূর্য আকাশে তার রঙিন বাণী দিয়েছে,
এটি একটি নতুন আগামীর নির্মাণ করছে,
যেটি মেঘের ছায়ায় গোপনে থাকা অচেনা সুরকে ধরে নিতে চায়।
একটি অশ্রু হৃদয়ে এক অচেনা সুরে বিস্তারিত হয়ে গিয়েছে,
মিশে আছে স্মৃতির সাগরে।
সেই অশ্রু দ্বারা লিখিত কবিতার পাতা পড়া হলে,
একফোঁটা অশ্রু এসেছে,
চোঁখে পাজরে।