ভ্রমর
সামীউল ইসলাম শামীম
সকালের প্রথম আলোয় ভ্রমরের নাচ,
ফুলের মধুকথা বলে শোনায় সৃষ্টির সাক্ষাত্কার।
প্রকৃতির কবিতা রচছে ভ্রমর,
সৃষ্টির পুনশ্চ জীবনে মহক বোধ করে।
ভোরবেলা আসে হাসিমুখে,
ভ্রমরের গীতা আবার নতুন সুখে ভরে।
মেঘের গভীরতা ছায়ায়,
ভ্রমরের নাচে সৃষ্টির অদ্ভুত সাজে।
ফুলের দুনিয়া হয়ে ভ্রমরের জীবন,
সবুজ পাতার মধুসংগীতে মুগ্ধ হয় সকল প্রাণ।
ভ্রমরের নাচে রচা এই ছন্দ,
ভোরের আলোয় ফুলের গল্প বলে সৃষ্টির নতুন কাহিনী।
ভ্রমর যেন গানে নাচে,
ফুলের কানায় সুধা ভরে।
প্রথম রঙে সূর্য উঠে,
সকালে দিশা দিশা ফুলগুলি মোহক হৃদয়ে।
মিষ্টি সারা মাঝে গোলাপের রঙে,
আবেগে ভরা ছন্দের গান মিলে।
ভোর আসে, মেঘের ছায়া,
ভ্রমর সুখে পৌঁছে ফুলের হৃদয়ে।
তারা মিলে রচে নতুন কাব্য,
পৃথিবী ভরে ভ্রমরের আলোর ছায়া।
প্রকৃতির সৌন্দর্যে মোহনী নৃত্য,
ভ্রমরের নাচে সব দিশায়।
সৃষ্টির সুধা ভরে ফুলের হৃদয়,
ভ্রমর সুখে সুখে বাজায় প্রকৃতির বিভুতির গান।
সূর্যাস্তে আসে সোনালি রঙে,
ভ্রমরের মাধুর্যে মিলে রঙিন আকাশ।
দিনের চঞ্চলতা শেষ,
ভ্রমর মুগ্ধ হয়ে থাকে প্রকৃতির অদ্ভুত লীলায়।
ফুলের কোণায় সুরে যায় ভ্রমর,
তার আবেগে পৃথিবী হয়ে উঠে সুমধুর।
ভ্রমরের বৃষ্টির মধ্যে,
ফুলের মিষ্টি প্রবাহিত হয় অদ্ভুত ছন্দে।
শোনা যায় ভ্রমরের আদৃশ্য গোঁড়াজালে,
সৃষ্টির রহস্যময় কাহিনী বোঝা হয় প্রকৃতির ভাষায়।
এই নাচে আবেগে,
ভ্রমরের কাব্যিক ছন্দে রচা হয় সৃষ্টির মহাকাব্য।